খুব সহজেই ফেসবুক এর গোপন প্রোফাইল পিকচার, দেখুন,
আসসালামু আলাইকুম।
আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন ।
এই ব্লগ এ এটা আমার দ্বিতীয় পোষ্ট । ভুল
ত্রুটি হলে ক্ষমা করবেন ।
আজ আমি আপনাদের সাথে ফেসবুক এর
একটি গুরুত্বপূর্ণ টিপস
নিয়ে আলোচনা করব । অনেক সময়
দেখা যায় অনেকের ফেসবুক এর
প্রোফাইল পিকচার প্রাইভেসির
কারণে আমরা বড়ও
করে দেখতে পারি না । আজ
আপনাদের দেখাব
কিভাবে আপনি প্রাইভেসি লক
করা পিকচার দেখতে পারবেন । আসুন
কথা না বাড়িয়ে কাজের কথায়
আসি । আমি আপনাদের ২ টি নিয়ম
দেখাব । আপনার যেটা ভাল
লাগে ফলো করবেন ।
নিয়ম ১. ইউজার নেম ব্যবহার করে:
ভিকটিম এর ইউজার নেম বা ইউজার
আইডি সংগ্রহ করুন [ আইডি বের করুন ]
এই লিঙ্ক এ যান
USERNAME এর জায়গায় ভিকটিম এর
ইউজার নেম বা ইউজার আইডি বসান
এন্টার চাপুন
নিয়ম ২. সাইট ব্যবহার করে:
প্রথমে এখানে যান
বক্স এ ভিকটিম এর ফেসবুক এর পূর্ণ লিঙ্ক
দিন (e.g. http://m.facebook.com/liton.khan.90260)
এন্টার চাপুন
কোনো সমস্যা হলে জানাবেন ।
ফেসবুকে সব ফ্রেন্ডদের রিকুয়েস্ট একসাথে একসেপ্ট
করুন এক ক্লিকে !!!
কেমন আছেন সবাই, আশা করি সবাই ভাল আছেন!!!!
এখন আমি আপনাদের দেখাবো কিভাবে একসাথে আপনার ফেসবুক সকল ফ্রেন্ডদের রিকুয়েস্ট একসেপ্ট করবেন এক ক্লিকে ☺☺
১। প্রথমে আপনার ফেসবুক এক্যাউন্টে লগিন করুন।
২।এখন ফেসবুক ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট পেজে যানঃ https://www.facebook.com/friends/requests/
৩।এখন See More এ ক্লিক করে সব ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট
ওপেন করুন এবং লিস্টের শেষ পর্যন্ত যান।
৪।আপনার ব্রাউজার অনুযায়ী সিলেক্ট করুনঃ-
var inputs = document.getElementsByClassName('_42ft _4jy0 _4jy3 _4jy1
selected'); for(var i=0; i<inputs.length;i++) { inputs[i].click(); }
গুগল ক্রোম ব্যবহার করলে:
৫. Press (CTRL+Shift+J)
৬. Paste the code into the box at the bottom and
press enter (next to the blue ">"), কমপ্লিট হওয়া
পর্যন্ত অপেক্ষা করুন তারপর কলোজ করে দিন।
ফায়ারফক্স হলে:
৫. Press (CTRL+Shift+K)
৬. Paste the code into the box at the bottom and
press enter (next to
the blue ">>"), কমপ্লিট হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন তারপর কলোজ করে
দিন।
সাফারি হলে:
5. Preferences থেকে - Advanced - check "Show
Develop menu in menu bar" and close
the preferences window.
6. Go to Develop - Show Error Console
(or Command O +ption + C)
5. Paste the code into the box at the bottom and press
enter (next to the blue ">").
Internet Explorer হলে:
5. Press F12 on your keyboard
6. Click the "Console" tab
7. Paste the code into the box at the bottom and press enter.
8. For large friends list, this may utilize all your
resources and will cause the page to freeze and be
unresponsive. Just wait a few minutes
until all the names get selected.
সর্বাধুনিক ড্রোন তৈরির অনুপ্রেরণা এখন পাখি ও বাদুড়

আজকাল সর্বাধুনিক ড্রোনগুলো হরেক কাজের কাজী। এরা একাধারে কখনও রোবটের কাজ করছে, কখনও বাড়ি বাড়ি খাবার পৌঁছে দেওয়ার কাজও করছে। নিমেষে উড়ে যেতে পারে এরা শত্রুপক্ষের ঘাঁটিতে। তাও রেডারের নজর এড়িয়ে। কেননা ছোট স্ময়ংচালিত এই যান চালাতে কোনও চালক লাগে না। রিমোটের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রিত হতে পারে বহুদূর থেকেও।
ফোন ধরা যাবে দূর থেকেও!

শিগগিরই ঘরের যেকোনো স্থান থেকে ফোনের জবাব দিতে পারবেন আপনি। এমনই একটি লেজার ব্যবস্থা তৈরি করেছেন ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার গবেষকরা। এ ব্যবস্থায় ৩০ ফুট দূরের বস্তুও অনুভব করা সম্ভব হবে। অর্থাৎ বর্তমানের চেয়ে ১০ গুণ শক্তিশালী হবে লেজার ব্যবস্থা। বিজ্ঞানীরা জানান, এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে ছোট, সস্তা ত্রিমাত্রিক ইমেজিং ব্যবস্থা তৈরি করা সম্ভব, যা স্বয়ংক্রিয়ভাবে চলা গাড়িতে, স্মার্টফোনে এবং ভিডিও গেমে ব্যবহার করা যাবে। এ জন্য বৈদ্যুতিক সরঞ্জামবাহী ঢাউস বাক্স বহনের প্রয়োজন হবে না। লাইট রাডার বা এলআইডিএআর ব্যবস্থার ওপর ভিত্তি করে নতুন পদ্ধতিটি কাজ করে। এলআইডিএআর ব্যবস্থা লেজার রশ্মি নির্গত করে, যা কোনো বস্তুর ওপর গিয়ে পড়ে। আলোর ফ্রিকোয়েন্সি পরিবর্তনের মাধ্যমে বস্তুর অবস্থান নির্ধারণ করে এটি। বর্তমানে যে পদ্ধতি ব্যবহার করা হয় তা বৃহৎ, ব্যয়বহুল এবং ব্যয়বহুল। গেমিং ব্যবস্থায়ও বড় ও ভারী সরঞ্জামভর্তি বাক্স প্রয়োজন হয়। এ ছাড়া এর যথাযথ ব্যবহারে কয়েক ফুট দূরে দাঁড়াতে হয়। চালকহীন গাড়ির ক্ষেত্রেও ওজন একটা সমস্যা। যেমন- গুগলের চালকহীন গাড়ির ছাদে একটি বিশাল থ্রি-ডি ক্যামেরা রয়েছে। আগামী ৮ জুন নতুন প্রযুক্তি প্রদর্শন করবেন ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া বার্কলের বেহনাম বেহরুজপর।
মোটরসাইকেল চুরি ঠেকাতে মোবাইল-প্রযুক্তি
মোটরসাইকেল চুরি নিয়ে ঝক্কি ঝামেলার দিন শেষ। মোটরসাইকেল চুরি ঠেকাতে নতুন মোবাইল-প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করছেন গবেষকেরা। কেউ মোটরসাইকেল স্পর্শ করলেই সতর্ক বার্ত এবং চুরি হওয়া মোটরসাইকেলের সব তথ্য ফোনে পায়ে যাবেন প্রকৃত মালিক।
এবার যুক্তরাষ্ট্রের অটোমোবাইল বিশেষজ্ঞরা মোটরসাইকেল চুরি রোধে ‘কোর’ নামের নতুন একটি প্রযুক্তির সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন। এমনই তথ্য জানিয়েছে আইএএনএস।

স্করপিও সাউন্ডস তৈরি করেছে ‘কোর সিস্টেম’, যা অ্যান্ড্রয়েড বা আইওএসচালিত মোবাইল ফোনের মাধ্যমেই বার্তা পৌঁছে দিতে সক্ষম।
এই পদ্ধতিতে বাইকের সঙ্গে একটি বিশেষ মডিউল সেট করে রাখতে হয় যা ব্যাটারি থেকে শক্তি সংগ্রহ করে। এটি গাড়ির চার্জ স্ট্যাটাস মনিটর করে এবং বার্তা পাঠায়। গাড়ি যদি চুরি হয় তখন দ্রুত এই মডিউলটি স্বয়ংক্রিয় ইমারজেন্সি মোডে চলে গিয়ে একটি পিন কোড তৈরি করে এবং গাড়ির অবস্থান জানাতে পারে। বাইকের ব্যাটারি সরিয়ে ফেলা হলেও ‘কোর’ সিস্টেমটি ব্যাকআপ পাওয়ার ব্যবহার করে তথ্য পাঠাতে পারে।
Copmuter Tips (কম্পিউটার টিপ্স)
ঘরে বসেই পৃথিবী ঘুরুন, না দেথলেই মিস...।
আমি কিছু ওয়েবসাইটের ঠিানা দিব যেখান
থেকে আপনি পৃথিবী দেখতে পারবেন
ঘরে বসেই।তাহলে আর
দেরি না করে চলুন যাই
virtual tour এর
জগতে :-
http://www.360cities.net
http://www.360globe.ne t
http://www.photosynth.c om
http://www.360tourist.n et
http://www.arounder.co m
http://www.panoramicea rth.com
http://www.visit-
world.com/en/
http://www.360gigapixel s.com/
সাইটগুলোতে যাওয়ার পর
আপনার জায়গাগুলো সার্চ
মেমোরি কার্ড ভালো রাখার কিছু টিপ্স.....
সাধের Memory Card যদি নষ্ট
হয়ে যায় এবং তাতে যদি গুরুত্বপূর্ন
ডাটা থাকে তাহলে কেমন
লাগে? Memory card
ভালো রাখার
কিছু টিপস
যেনে নেইঃ
১) আপনার মোবাইলে যতটুকু পরিমাণ মেমোরি কার্ড
সাপোর্ট করে তার
অর্ধেক পরিমাণ
মেমোরি কার্ড আপনার
মোবাইলে ব্যাবহার করুন।
২) মেমোরি কার্ডকে কখনইপেনড্রাই
হিসেবে ব্যাবহার করবেন না।
৩) কার্ড রিডার এরবদলে ডাটা ক্যাবল
ব্যাবহার করুন। কারন, কার্ড রিডার ব্যাবহার
করলে মেমোরি কার্ডের ওপর বেশি চাপ পরে।
৪) মোবাইলে একটানা বেশি সময় ধরে গান
শোনা অথবা ভিডিও দেখা উচিত নয়।কারন,
এতে মেমোরি কার্ড ও মোবাইলের
ব্যাটারি দুটির ওপরই বেশি চাপ পড়ে।
৫)মেমোরি কার্ড ফরম্যাট করার
প্রয়োজন হলে কম্পিউটারের বদলে মোবাইল
দিয়ে ফরম্যাট করুন। মনে রাখবেন,
মোবাইলের মেমোরি কার্ড শুধুমাত্র
মোবাইলের জন্যই,তৈরি করা হয়েছে।
এটাকে কম্পিউটারে ব্যাবহার না করাই ভালো.
ল্যাপটপ কেনার আগে গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি বিষয়
গত কয়েক বছরে ল্যাপটপের নকশা ও প্রযুক্তিতে ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। এখন সাধ্যের মধ্যে প্রয়োজনীয় ল্যাপটপ বেছে নেওয়াটা কঠিন বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। ল্যাপটপ কেনার সময় কিছু বিষয় মাথায় রাখলে আপনার সিদ্ধান্ত নেওয়া সহজ হতে পারে।
টাচস্ক্রিনআপনি যদি টাচ বা স্পর্শ করে পণ্য চালাতে পছন্দ করেন, তবে টাচস্ক্রিন ল্যাপটপ আপনার জন্য ভালো হবে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, উইন্ডোজ ৮ ইন্টারফেসের টাইল ও জেশ্চার আপনার টাচস্ক্রিন অভিজ্ঞতাকে উন্নত করবে এবং তা সহজে ব্যবহার করতে পারবেন। উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমনির্ভর ল্যাপটপগুলোতে ওয়েব পেজ ব্যবহার করা সহজ। এ ছাড়াও ছবি ও ডকুমেন্টস দেখতেও সুবিধা হয়। টাচস্ক্রিন ল্যাপটপ আপনি কিবোর্ডযুক্ত ল্যাপটপ হিসেবেও ব্যবহার করতে পারেন। বাজারে ৫০ হাজার টাকার মধ্যে টাচস্ক্রিন সুবিধার ল্যাপটপ পাবেন। সাধারণত সিনেমা দেখা, গান শোনা, ইন্টারনেট ব্যবহার করাসহ ছোটখাটো কাজের জন্য কম দামের ল্যাপটপ কেনাই যথেষ্ট। এ ক্ষেত্রে ১৫ ইঞ্চি পর্দার মনিটরসহ ল্যাপটপ কিনতে পারেন।
নকশা ও ওজন
আপনি যদি বেশি বেশি ভ্রমণ করেন তখন আপনার জন্য হালকা-পাতলা ল্যাপটপ বা আলট্রাবুক ভালো হবে। ১২ থেকে ১৩ ইঞ্চি মাপের যে ল্যাপটপে দীর্ঘক্ষণ চার্জ থাকে সেটি কিনবেন। যদি বাড়ি বা অফিসের কাজের জন্য ল্যাপটপ কিনতে চান তবে ১৪ ইঞ্চি বা ১৫.৬ ইঞ্চি মাপের ডিসপ্লেযুক্ত ল্যাপটপ কিনুন। আপনি যদি গেমার বা ছবি ও ভিডিও সম্পাদনার কাজের জন্য ল্যাপটপ চান তবে আপনাকে শক্তিশালী ল্যাপটপ বেছে নিতে হবে। এ জন্য ১৫.৬ বা ১৭ ইঞ্চি মাপের ডিসপ্লেযুক্ত ল্যাপটপ কিনতে পারেন। আপনি যদি সব সময় সঙ্গে করে ল্যাপটপ নিয়ে ঘোরেন তবে আপনার জন্য ধাতব কাঠামোর ল্যাপটপ যুৎসই হবে। আপনার ল্যাপটপ যদি বাড়ির সকলেই ব্যবহার করে তবে তা ধাতব কাঠামো ও করপোরেট মডেলের হলে ভালো হবে। প্রচলিত প্রায় সব ল্যাপটপের ব্যাটারি লিথিয়াম আয়নের হয়ে থাকে। এতে যত বেশি সেল (৪-১২) থাকবে, ব্যাটারি তত বেশি সময় চার্জ ধরে রাখতে পারবে।
তথ্য ধারণ ক্ষমতা
ল্যাপটপ কেনার সময় খেয়াল রাখবেন তাতে কতটুকু তথ্য আপনি সংরক্ষণ করতে পারবেন। এখনকার দিনে ১৫.৬ ইঞ্চি ল্যাপটপ ছাড়া অপটিক্যাল ড্রাইভের ব্যবহার কম দেখা যায়। এখন হার্ডড্রাইভের পরিবর্তে ফ্ল্যাশ ভিত্তিক ড্রাইভ এসএসডিও ব্যবহার হতে দেখা যাচ্ছে। ফ্ল্যাশ স্টোরেজ দামি হলেও এর নষ্ট হওয়ার ঝুঁকি কম। এর আকার ছোট এবং কাজ করে দ্রুত।
অপারেটিং সিস্টেম
অনেকেই অল্প কিছু অর্থ সাশ্রয়ের জন্য প্রি-লোডেড অপারেটিং সিস্টেমনির্ভর ল্যাপটপ কেনেন না। কিন্তু নিজে থেকে ওএস এবং অন্যান্য সফটওয়্যার ইনস্টল করা কঠিন ও সময় সাপেক্ষ। ল্যাপটপ কেনার সময় আপনি যে অপারেটিং সিস্টেমে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন সেটি ইনস্টল করুন।
ল্যাপটপের আকার
যদি বাড়ি বা অফিসের জন্য ল্যাপটপ কেনার কথা ভাবেন তবে ল্যাপটপের আকার বড় হওয়া ভালো। এতে চোখের সুবিধা হবে এবং কাজের জন্য সুবিধা পাবেন। যদি কোনো প্রেজেন্টেশন দেওয়ার জন্য ল্যাপটপ কিনতে হয় তবে তা হালকা-পাতলা ও ছোট স্ক্রিনের হলে ভালো হয়।
ফিচার
ভালো একটি ল্যাপটপে ইনটেল বা এএমডির মাল্টিকোর সিপিইউ থাকলে ভালো। ৩-৪ টি ইউএসবি পোর্ট এবং ল্যাপটপটি দ্রুতগতির কিনা তা দেখে নেওয়া বাঞ্চনীয়। সাধারণত উচ্চ রেজ্যুলেশনের গেম খেলা, ভিডিও সম্পাদনা এবং গ্রাফিকসের কাজের জন্য উচ্চ গতির ল্যাপটপ কেনা জরুরি। এ জন্য প্রসেসরের ক্লক স্পিড ৩.০ গিগাহার্টজ বা এর বেশি হলে ভালো হয়। প্রসেসর কোন সিরিজের (কোর আইথ্রি, ফাইভ, সেভেন) তা জেনে নেওয়াও জরুরি। কেনার আগে অবশ্যই গ্রাফিকস সক্ষমতা কেমন দেখে নেবেন। ভিডিও সম্পাদনা এবং গ্রাফিকসের কাজের জন্য কমপক্ষে ৪ গিগাবাইটের ডিডিআরথ্রি র্যাম হলে ভালো হবে।
ব্র্যান্ড
পুরোনো ল্যাপটপ কেনার সময় সতর্ক থাকুন। ওয়ারেন্টি দেখে নিন। পরিচিত ব্র্যান্ডের ওপর আস্থা রাখতে পারেন। ডিলার ও খুচরা বিক্রেতাদের কাছ থেকে ল্যাপটপ কেনার আগে তাদের বিক্রয় পরবর্তী সেবা ও অতীতে তাদের ল্যাপটপ বিক্রির রেকর্ড সম্পর্কে জানা থাকলে ভালো হবে। কেনার সময় অবশ্যই ওয়ারেন্টি কার্ড, চার্জার, ব্যাগ ইত্যাদি আনুষঙ্গিক জিনিসপত্র যা আপনার ল্যাপটপের সঙ্গেই পাচ্ছেন তা বুঝে নেবেন। এ ছাড়া সব সময় অনুমোদিত ডিলার, আমদানিকারক, বিশ্বস্ত মাধ্যম বা দোকান থেকে ল্যাপটপ কিনুন।
হাতের মোবাইলে রিংটোন বাজবে বুকে!

অক্লান্ত গবেষণার পর এই তাজ্জব করা টি-শার্ট তৈরি করা হয়েছে৷ শুধু টি-শার্টই নয়, এই ভাবনাকে বাস্তবে রূপ দিতে তৈরি করা হচ্ছে নতুন ধরনের মোবাইল ফোন৷ কীভাবে হবে এই স্বপ্নপূরণ৷ গবেষকরা জানাচ্ছেন, খুব পাতলা ধরনের একটি মোবাইল সেট প্রস্তুত করা হচ্ছে৷ যা থাকবে টি-শার্টের সঙ্গে লাগানো৷ বিষয়টা আরও তাজ্জব করার মতো৷ টি-শার্টের ফেব্রিকেশন এমনভাবে করা হচ্ছে, যাতে এক্কেবারে পাতলা এই মোবাইল ফোন প্রিন্ট করে সেটে দেয়া হবে টি-শার্টের৷ আপনার বুকে সেঁটে থাকা টি-শার্টের রং-বেরঙের ছবিটাই হবে মোবাইল ফোন৷ যেখান থেকে বেজে উঠবে রিংটোন৷
সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, অস্ট্রেলিয়ার একটি বিশ্ববিদ্যালয় সার্ফেস প্লাসমোন এপ্লিকেশন বাই স্টিমুলেটেড ইমিশন অফ রেডিয়েশন টেকনোলজির মাধ্যমে এই ধরনের পাতলা মোবাইল ফোন তৈরির কাজ শুরু করে দিয়েছে৷ যা টি-শার্টে প্রিন্ট করে দেয়া হবে৷
টেকনোলজিটি কী?
খুব পাতলা স্মার্টফোন প্রস্তুত করতে সার্ফেস প্লাসমোন এপ্লিকেশন বাই স্টিমুলেটেড ইমিশন অফ রেডিয়েশন টেকনোলজি (স্পাসর) ব্যবহার করা হয়৷ অস্ট্রেলিয়ার বিজ্ঞানীরা দুনিয়ার মধ্যে প্রথম স্পাসর থেকে কার্বন বানাতে সফল হয়েছে৷ স্পাসর এক ন্যানোস্কেল লেসর বা ন্যানোলেসর৷ এর ফ্রি ইলেকটনকে ভ্রাইব্রেশন থেকে লাইট বিম সৃষ্টি হয়৷ সেখান থেকে ট্র্যাডিশনাল লেসরকে ইলেক্ট্রো ম্যাগনেটিক তরঙ্গের মতো স্থান দখল করে না৷ এই কাজে নিযুক্ত বিজ্ঞানীরা জানতে পারে, কার্বন এবং গ্রাফাইটের ন্যানোটিউব একে অপরের মধ্যে আলোর মাধ্যমে শক্তি আদানপ্রদান করতে পারে৷ বিজ্ঞানীরা বলছেন, কার্বন ন্যানোটিউবে অপটিক্যাল ইন্টারেকস খুব দ্রুতগতিতে হয়৷ আর এই প্রযুক্তিই কমপিউটার চিফ বানাতে ব্যবহার করা হয়৷ এই স্পাসর প্রযুক্তিকে ব্যবহার করেই প্রস্তুত করা হচ্ছে নয়া স্মার্টফোন৷ যে মোবাইলের রিংটোন বাজবে আপনার বুকে সাঁটা টি-শার্টে৷
পাঁচ মোবাইল কোম্পানি ২৫০০ কোটি টাকা নিয়ে গেছে

দেশের পাঁচটি মোবাইল অপারেটর কোম্পানি গত ২০১২-এর জুন পর্যন্ত সময়ে দুই হাজার ৫৪৭ কোটি ১৪ লাখ টাকা বিদেশে (নিজ দেশে বা মূল কোম্পানিতে) পাঠিয়েছে। মোবাইল অপারেটরগুলো হলো গ্রামীণফোন, বাংলালিংক, রবি, এয়ারটেল এবং প্যাসিফিক বাংলাদেশ বা সিটিসেল।গত মঙ্গলবার সংসদে জাতীয় পার্টির এ কে এম মাইদুল ইসলামের এক প্রশ্নের জবাবে ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী আবদুল লতিফ সিদ্দিকী এসব তথ্য জানান। মন্ত্রী জানান, গ্রামীণফোন ২০১৩ সাল পর্যন্ত ভ্যাট ও ট্যাক্স দিয়েছে যথাক্রমে তিন হাজার ৯০ কোটি ৯০ লাখ টাকা ও এক হাজার ৪০৩ কোটি ৮০ লাখ টাকা। আর গ্রামীণফোনের কাছে সরকারের পাওনা (জুন ২০১২ পর্যন্ত) ৪৫০ কোটি ৮২ লাখ টাকা। এ সময়ের মধ্যে অপারেটরটি বিদেশে পাঠিয়েছে এক হাজার ১২৯ কোটি ১০ লাখ টাকা।
বাংলালিংক ২০১৩ সাল পর্যন্ত ভ্যাট ও ট্যাক্স দিয়েছে যথাক্রমে এক হাজার ১৭ কোটি ১৩ লাখ ও ১২৪ কোটি ৪৪ লাখ টাকা। বাংলালিংকের কাছে সরকারের পাওনা (জুন ২০১২ পর্যন্ত) ২৪২ কোটি ৪২ লাখ টাকা। এ সময়ের মধ্যে তারা বিদেশে পাঠিয়েছে এক হাজার ২১ কোটি ৮০ লাখ টাকা।
রবি ভ্যাট ও ট্যাক্স দিয়েছে যথাক্রমে এক হাজার ২০২ কোটি ৮৮ লাখ ও ২১৬ কোটি ৪৯ লাখ টাকা। রবির কাছে সরকারের পাওনা (জুন ২০১২ পর্যন্ত) ২১৯ কোটি ১০ লাখ টাকা। এ সময়ে অপারেটরটি বিদেশে পাঠিয়েছে ১২ কোটি ২৯ লাখ টাকা।
এয়ারটেল ২০১৩ সাল পর্যন্ত ভ্যাট ও ট্যাক্স দিয়েছে যথাক্রমে ৪২৮ কোটি ৯৫ লাখ ও নয় কোটি ৫৫ লাখ টাকা। অন্যদিকে এয়ারটেলের কাছে সরকারের পাওনা (জুন ২০১২ পর্যন্ত) ২১ কোটি টাকা। আর এ সময়ের মধ্যে অপারেটরটি বিদেশে পাঠিয়েছে ৩৭৮ কোটি টাকা।
প্যাসিফিক (সিটিসেল) ২০১৩ সাল পর্যন্ত ভ্যাট ও ট্যাক্স দিয়েছে যথাক্রমে ৬৫ কোটি ৮৮ লাখ ও ছয় কোটি ৪৫ লাখ টাকা। অন্যদিকে কোম্পানিটির কাছে সরকারের পাওনা (জুন ২০১২ পর্যন্ত) ২৭৯ কোটি ২৫ লাখ টাকা। আর এ সময়ের মধ্যে অপারেটরটি বিদেশে পাঠিয়েছে পাঁচ কোটি ৯৫ লাখ টাকা।
রাষ্ট্রমালিকানাধীন টেলিটক ১১৩ কোটি চার লাখ টাকা ভ্যাট এবং চার কোটি ২২ লাখ টাকা ট্যাক্স দিয়েছে। অপারেটরটির কাছে সরকারের পাওনা ৯৬৬ কোটি ৭৮ লাখ টাকা।
No comments:
Post a Comment